One thought on “আত্মবিশ্বাসী হতে ও নিজের উন্নতি করতে কি কি করা উচিৎ ও উচিৎ নয়…।”
আত্মবিশ্বাস নিজে থাক্যে হই না। অর্জন করত্যে হয়। আর অর্জন করত্যে, জীবনযুদ্ধে আমরা যেসব বিভিন্ন পরীক্ষার আর পরিস্থিতির সম্মুখীন হই সেগালাতে সফল বা ব্যর্থ যা হই না কেনে তা থাক্যে শিক্ষা নিয়ে আবার উৎসাহের সঙ্গে আবার পরীক্ষা ও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হবেক। ভাঙে পড়লেও আবার উঠতে হবেক। নিজের বুদ্ধি ও বল কে কাজে লাগাতে হবেক। কুনু জিনিস ত এখন সহজে পাওয়া যায় না। যেকন সময় নিজের ভিতর থাক্যে বাইরে থাক্যে নানা প্রতিকুলতা আসবেক। সেই গালা নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে প্রতিরোধ কর্যে নিজের লক্ষ্যে অনবরত এগাই যেত্যে হবেক। থাম্যে গেলে ত হার নিশ্চিত। তাই ফল যাই হোক আমাদিকে নিজের কাজ করতেই হবেক আর কিছু না কিছু লাভ অবশ্যই হবেক যদি আমাদের উদ্দেশ্য সৎ হয়। সবার জীবনেই উত্থান পতন আছে। যেমন একটি স্টুডেন্ট এর আজ সকালে খুব ভালো পড়াশুনা করল কিন্তু রাতে লোডশেডিং এর জন্য কিছুই পড়া হল নাই। তাবল্যে কি উ তারপর দিন অনুশোচনা কর্যেই কাটাবেক না হেরিক্যান জগাড় কর্যে রাখবেক?নিরাশার মধ্যেই আশার আলো খুজতে হবেক। আর যারা ব্যর্থতা কেউ মান্যে হাল ছাড়ে না তারাই সফল হয়। আরেকট কথা সফলতা একদিনের ফসল লয়, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছরের পরিশ্রম হতে পারে যেমন চাষি সারাবছর মাঠে পরিশ্রম করে চাস করে ও ফসল ফলাই। তার পরে ভাগ্য ভগবানের কৃপা। তাই আত্মবিশ্বাসী হত্যে সৎ নায্য পরিশ্রমী নির্ভিক হত্যে হবেক ও সব পরিস্থিতির মকাবিলা করত্যে হবেক। সজাগ থ্যাকতে হবেক বুঝতে হবেক ঠিক আন্দাজ করতে হবেক সামগ্রিক কি পরিস্তিতি আর নিজের পরিস্থিতি ও ক্ষমতা। সবাই মানুষ কাওকেও ভগবান একটির বদলে দুট হার্ট দুটা মাথা দিয়ে পাঠাই নাই। তবে উন্নতিতে পরিবেশ অনেক প্রভাব ফেলে কিন্তু সেইট একট সময় পর্যন্ত। যখন আমাদের বোধ বুদ্ধি আসে নিজেকে কিছু করত্যে হবেক তখন দেরি হলেও আমরা চাইলে যেকন পরিস্থিতিতে নিজের উন্নতি করত্যে পারি। আমাদের পুরুলিয়া জেলার অনেক অনগ্রসর গ্রাম আছে।
আত্মবিশ্বাস নিজে থাক্যে হই না। অর্জন করত্যে হয়। আর অর্জন করত্যে, জীবনযুদ্ধে আমরা যেসব বিভিন্ন পরীক্ষার আর পরিস্থিতির সম্মুখীন হই সেগালাতে সফল বা ব্যর্থ যা হই না কেনে তা থাক্যে শিক্ষা নিয়ে আবার উৎসাহের সঙ্গে আবার পরীক্ষা ও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হবেক। ভাঙে পড়লেও আবার উঠতে হবেক। নিজের বুদ্ধি ও বল কে কাজে লাগাতে হবেক। কুনু জিনিস ত এখন সহজে পাওয়া যায় না। যেকন সময় নিজের ভিতর থাক্যে বাইরে থাক্যে নানা প্রতিকুলতা আসবেক। সেই গালা নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে প্রতিরোধ কর্যে নিজের লক্ষ্যে অনবরত এগাই যেত্যে হবেক। থাম্যে গেলে ত হার নিশ্চিত। তাই ফল যাই হোক আমাদিকে নিজের কাজ করতেই হবেক আর কিছু না কিছু লাভ অবশ্যই হবেক যদি আমাদের উদ্দেশ্য সৎ হয়। সবার জীবনেই উত্থান পতন আছে। যেমন একটি স্টুডেন্ট এর আজ সকালে খুব ভালো পড়াশুনা করল কিন্তু রাতে লোডশেডিং এর জন্য কিছুই পড়া হল নাই। তাবল্যে কি উ তারপর দিন অনুশোচনা কর্যেই কাটাবেক না হেরিক্যান জগাড় কর্যে রাখবেক?নিরাশার মধ্যেই আশার আলো খুজতে হবেক। আর যারা ব্যর্থতা কেউ মান্যে হাল ছাড়ে না তারাই সফল হয়। আরেকট কথা সফলতা একদিনের ফসল লয়, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছরের পরিশ্রম হতে পারে যেমন চাষি সারাবছর মাঠে পরিশ্রম করে চাস করে ও ফসল ফলাই। তার পরে ভাগ্য ভগবানের কৃপা। তাই আত্মবিশ্বাসী হত্যে সৎ নায্য পরিশ্রমী নির্ভিক হত্যে হবেক ও সব পরিস্থিতির মকাবিলা করত্যে হবেক। সজাগ থ্যাকতে হবেক বুঝতে হবেক ঠিক আন্দাজ করতে হবেক সামগ্রিক কি পরিস্তিতি আর নিজের পরিস্থিতি ও ক্ষমতা। সবাই মানুষ কাওকেও ভগবান একটির বদলে দুট হার্ট দুটা মাথা দিয়ে পাঠাই নাই। তবে উন্নতিতে পরিবেশ অনেক প্রভাব ফেলে কিন্তু সেইট একট সময় পর্যন্ত। যখন আমাদের বোধ বুদ্ধি আসে নিজেকে কিছু করত্যে হবেক তখন দেরি হলেও আমরা চাইলে যেকন পরিস্থিতিতে নিজের উন্নতি করত্যে পারি। আমাদের পুরুলিয়া জেলার অনেক অনগ্রসর গ্রাম আছে।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন