5 thoughts on “কম্পিউটার এর বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষা……………ক্লিক করুন”
কম্পিউটার কি ও কিকর্যে কাজ করেঃ- কম্পিউটার হল ইলেক্ট্রিকে চলা একট মেসিন যেমন টিভি ফ্রিজ ফ্যান ইত্যাদি। কিন্তু পার্থক্য হল কম্পিউটার হল ইলেকট্রনিকস মেসিন আর ফ্যান ফ্রিজ হল ইলেক্ট্রিক্যাল মেসিন। ইলেক্ট্রিক্যাল মেসিন শুধু দুটা নির্দেশ জানে। একট অন আর একট অফ। অন মানে ভোল্টেজ থাক্লে চলব আর অফ মানে ভোল্টেজ জিরো থাক্লে বন্দ। আর পুরা ইলেক্ট্রিক টই ব্যবহার করব। কিন্তু কম্পিউটারে এই ভোল্টেজ থাকা বা অন অবস্থা এবং অফ বা ভোল্টেজ না থাকা বা কম থাকা অবস্থা এই দুইকে কাজে লাগাই প্রাই সব নির্দেশ বুঝতে পারান যাই। কারন সবকিছু নির্দেশ দুটি অবস্থার ওপর নির্ভর করে।যেমন ইয়েস বা নো, অন বা অফ, আমি স্কুল যাব বা যাব নাই, খাবার খাব অথবা খাব নাই ইত্যাদি। কম্পিউটার বিঞ্জানিরা এই দুই অবস্থাকে 1 ও 0 দ্বারা বঝান। আর কম্পিউটারের বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স উপকরন যেমন সেমিকন্ডাক্টর, ডায়ড, ট্রায়োড, ট্রানজিস্টার এর ক্ষেত্রে একটি ইলেকট্রন চার্জ বা আধানের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতিই এই দুই অবস্থার নির্দেশ করে। তাই কম্পিউটার চালাতে খুব বেশি ইলেকট্রিক দরকার নাই এবং কম্পিউটারের সবথেকে সরল প্রকার ক্যালকুলেটর চালাতে সাধারন ১.৫ ভোল্টের ব্যটারি ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার বা গনক যন্ত্রের প্রধান কাজ ছিল সঙ্খ্যার যোগ বিয়গ ইত্যাদি। কিন্তু এখন ছবি দেখা ভিডিও দেখা বা রোবট দিয়ে যে কোন কাজই করা সম্ভব হছে। এখন প্রশ্ন শুধু 0 ও 1 দিয়ে কিকরে এইসব সম্ভব? সঙ্খ্যার ক্ষেত্রে আমরা যে নাম্বার সিস্টেম ব্যবহার করি তা হল ডেসিম্যাল যাতে 0 1 2 3 4 5 6 7 8 9 এই সংখ্যা গুলি থাকে । আর কম্পিউটের বাইনারি নাম্বার সিস্টেম বুঝতে পারে ম্যানে 0,1 । কিন্তু এই 0 1 দিয়ে যেকন জিনিস কম্পিউটার কে বঝান যায়। যেমন ধরি সঙ্খ্যার ক্ষেত্রে আমার কাছে 2 টি একটি ইলেক্ট্রন চার্জ ধরে রাখার মতো ইলেকট্রনিক্স উপকরন আছে। চার্জ থাকলে 1 আর না থাকলে 0 । এখন দেখা যাক এই দুটি উপকরন দিয়ে আমরা কিভাবে 4 টি নির্দেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কম্পিউটার কে বঝাতে পারি।
উপ ১ । উপ ২ অবস্থা ডেসিম্যাল সংখ্যার ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ 0
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন 1
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ 2
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন 3
উপ ১ উপ ২ অবস্থা যোগ বিয়োগ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ যোগ
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন বিয়োগ
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ গুন
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন ভাগ
উপ ১ উপ ২ অবস্থা কোন ছবির রঙ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ লাল
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন নীল
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ সবুজ
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন হলুদ
উপ ১ উপ ২ অবস্থা ফাইল এর টাইপ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ টেক্সট
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন অডিও
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ ভিডিও
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন ইমেজ
এইভাবে যদি তিনটা উপকরণ লিয়া হয় তাহলে আমরা আট টা জিনিস বা নির্দেশ বঝাতে পারব। আধুনিক কম্পিউটারে আল্ট্রা লার্জ স্কেল ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট ব্যবহৃত হয় যাতে একটি চিপে এক কোটি ট্রানজিস্টার ও অন্যান্ন উপকরন থাকতে পারে। কম্পিউটার এনকোডিং ও ডিকোডিং এর মাধ্যমে সব জিনিস মেসিন ল্যাঙ্গুয়েজ বা 0,1 এ পরিবর্তন করে ও প্রসেস করে আমাদের বুঝার মতো অউতপুট দেয়।
কম্পিউটার ব্যবহারে কিছু সাবধানতাঃ – আপনার যদি ল্যাপটপ আছে তবে টাচপ্যাড মাউস ট ব্যবহার কোরব্যেন নাই। এইট বেশি খারাপ হয়। দাম ও ৩-৪ হাজার। এক্সটারনাল মাউস ব্যবহার করব্যেন।
ল্যাপটপ চালানর সময় ল্যাপটপের সামনের দিকট , নিচে কিছু দিয়েঁ অল্প উঠাই রাখা উচিৎ যাতে ল্যাপটপের ঠাণ্ডা রাখার ফেনের হাওয়া ভেন্টিলেটর দিয়ে পাস হতে পারে।ল্যাপটপ কে দির্ঘদিন ঠিক রাখতে নিচে বা যেখ্যানে ল্যাপটপ চালান যেন সুক্ষ ডাস্ট বা ধুলা না থাকে। নাইলে সেই গালা ফেন টান্যে লিবেক। ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
কম্পিউটার থাক্যে প্রিন্টারে প্রিন্ট করা নিয়ে কিছু কথাঃ- এখনকার দিনে আর হাতে লেখা হয় না কুনু চিঠি বা কুনু ডকুমেন্ট। সব কিছু কম্পিউটারে এম এস ওয়ার্ড , এম এস এক্সেল এইসব সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারে লেখ্যে সেভ কর্যে রাখি ও প্রিন্ট নিয়ে থাকি। এই সব সফটওয়্যারে আমরা হাজার রকম অপশন পাই ও ডকুমেন্টকে যেমন খুশী যেভাবে খুব সহজেই ডিজাইন করত্যে পারি সাজাতে পারি। এখন আসি প্রিন্টআউট নিয়ে। এখন আর পুরান ইঙ্কজেট ডেস্কজেট কম্পিউটার ইউস না করাই ভালো। এইগালার কালি খুব ব্যয় বহুল লেজার প্রিন্টারের চায়ে। ব্যবহার না করল্যে কার্টিজ (প্রিন্টারের কালি) শুকাই জলদি। তার চায়ে বড় কথা এইগালা ব্যাক ডেটেড। এইগালা আর সাপোর্ট করবেক নাই নতুন অপেরাটিং সিস্টেম, ম্যানে ইন্সটলই করা জাবেক নাই। তখন পড়ে থাকবেক। যদিও লেজার প্রিন্টারের দাম এইগালার চাইতে বেশি কিন্তু একবার দাম দিয়ে লেজার প্রিন্টার কিনলে প্রতি পেজ প্রিন্টিং কস্ট অনেক কম। মোটামোটি ১২-১৫ হাজারে Epson বা HP র প্রিন্টার কিনতে পারেন। এইদামে কালার প্রিন্টারও পায়ে যাত্যে পারেন। অল্প নেটে সার্চ করে লিবেন। এইবার কম্পিউটারে কোন ডকুমেন্ট কিকর্যে প্রিন্ট করব্যেন। অফিস স্কুল কলেজের প্রিন্টারে সর্বচ্চ A4 মাপের পেজেই সাধারণত প্রিন্ট আউট লিয়া হয়। জেরক্স দোকানেও এই সাইজের পেজ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। তাই কুনু ডকুমেন্ট যদি নির্দিস্ট সাইজের পেজে প্রিন্ট না লিবার থাকে যেমন স্কুলের প্যাড তাইলে ওয়ার্ড বা এক্সেলে যেমন কর্যেই করি পেজ সাইজট কিন্তু A4 এ সেট কর্যে লিতে হবেক নাইলে প্রিন্ট করার সময় প্রিন্ট আউট যেমন চাই সেরকম হবেক নাই বা কনটেন্ট বড় হল্যে কাট্যে যাবেক, পরের পেজ দিয়া থাক্ল্যে সেগালাতে চল্যে যাবেক। ফলে পেজ নষ্ট হবেক। প্রিন্টার উন্নত হল্যে নিজেই কিছুট রিসাইজ করে কিন্তু প্রিন্টারের ওপর ভরসা কর্যে বা চাপ বাড়াই লাভ নাই। প্রিন্টারে খুব ছোট সাইজের পেপারে প্রিন্ট না করাই ভালো কাগজ ভিতরে ফাঁসে যাত্যে পারে। প্রিন্টারের কাগজ রাখার জাইগাই অনেক পেজ থাক্ল্যে সেগালা যেন একটু পরস্পর থাকে সেপারেট বা লুজ থাকে নাহলে একসঙ্গে অনেক পেজকে একটি প্রিন্টের জন্ন্যে টানবেক। বর্শাকালে ভিজা ওয়েদারে বা পেজ ড্যাম্প হোলে এই অসুবিধা বেশি হয়। প্রিন্টারে কাগজ ফাঁসলে অবশ্যয় পাওয়ার ডিসকানেক্ট কর্যে প্রিটারের কভার খুলা উচিৎ ও কাগজকে বেশি জোরে না টান্যে সাবধানে বার করা উচিৎ। ভিতরে কাগজের ছিড়া টুকরা থাক্যে গেলে আবার পেপার জ্যাম হবেক। এইজন্যে প্রিন্টারে সবসময় নতুন পরিষ্কার মসৃণ শক্ত কাগজ ইউস করা উচিৎ। প্রিন্টারে যদি এফোর পেজ না হয়ে অন্য সাইজের পেজে প্রিন্ট লিতে হয় তাইলে সেই কাস্টম সাইজের পেজের দৈর্ঘ ও প্রস্থ স্কেলে সেন্টিমিটারে মাপে লিতে হবেক। সেইটকে ইঞ্চিতে কর্যে লিতে হবেক ও পেজ সেট করতে হবেক তবেই প্রিন্ট দিতে হবেক। সবসময় প্রিন্ট দিয়ার আগে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখে লিয়া উচিৎ। ডকুমেন্টের মার্জিন খুব কম দিলে প্রিটার ঠিক প্রিন্ট দিতে নাও পারে। কারন কাগজের কিছু অংশ প্রিন্টার ধরে থাকে প্রিন্টের সময় তাই কাগজের পুরাটাতেই প্রিন্টার প্রিন্ট করত্যে পারে না। যদি কোন প্রিন্ট পেপারে নির্দিস্ট অংশ বাদ দিয়ে যেমন স্ট্যাম্প পেপারে বা স্কুলের লেটার হেডে প্রিন্ট করত্যে হয় তবে স্কেলে মাপ কর্যে সেই পরিমাণ অংশ টপ মার্জিন দিত্যে হবেক।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা এম এস ওয়ার্ড ও এম এস এক্সেল সফটওয়্যার দিয়ে কি কাজ করা হয় ঃ- কোন চিঠি বা কোন ডকুমেন্ট লেখার জন্যে এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। ওয়ার্ড-এ ডকুমেন্টে ওয়ার্ড আর্ট, ক্লিপ আর্ট, বিভিন্ন শেপ, টেবল, সিম্বল, ছবি ইত্যাদি দিয়ে ডকুমেন্টকে সাজান যায়।
এম এস এক্সেল রো-কলাম সমন্বয়ে টেবিল যাতে কোন রেকর্ড সঙ্ক্রান্ত তথ্য রাখার উপযোগী। যেমন স্কুলের স্টুডেন্টদের বিভিন্ন তথ্য বা কোন কম্পানির এমপ্লয়ীদের তথ্য। এই টেবিলের প্রতিটি সেলের রো ও কলাম নিয়ে নিজস্ব অ্যাড্রেস আছে যেমন A1, B3, C3 ইত্যাদি এবং এই এড্রেসে বা সেলে যে ভ্যালু থাকে তার সাথে অন্ন্যান্য় সেলের ভ্যালুর সাথে বিভিন্ন ফর্মুলা বা ফাংকসেন যেমন যোগ বিয়োগ গুন অ্যাপ্লাই করে অটোমেটিক ভাবে ফলাফল পাওয়া যায়। যেমন C3 সেলে যদি আমরা চাই A3 ও B3 সেলে যাই ভ্যালু থাকুক তার যোগ তাহলে আমরা SUM(A3:B3) এই ফাঙ্কসেন ইউস করবো C3 সেলে। পরবর্তি ক্ষেত্রে যদি A3 , B3 সেলে ভ্যালু চেঞ্জ হয় আটোমেটিক C3 তেও চেঞ্জ হবে। আবার কন্ডিশনাল ফাঙ্কসন যেমন C3-র ভ্যালু যদি 40%-এর ওপর হয় তবে C4 সেলে পাসমার্ক নাহলে ফেল দেখাতে C4 সেলে IF(C3>40,”Pass”,”fail”) এই ফর্মুলা ইউস করত্যে হবে। এইরম প্রচুর ইউস্ফুল ফাঙ্কসন আছে।
এক্সেলে কোন ফর্মুলা বা ডেটা নিচের সেল গালাতেও যদি একই প্রকার হই তাহলে বারবার লেখার দরকার নেই জাস্ট সেলের করনারে ক্লিক অ্যান্ড ড্র্যাগ করলেই সেই ডেটা বা ফর্মুলা কপি হয়ে যায়। তবে ডেটা নিউমেরিক যদি হয় তবে নিচের সেল গুলিতে আটো ইঙ্ক্রিমেন্ট হবে।
আপনার কম্পিউটার টাওয়ারের বা CPU ভিতরে কী রয়েছে?
এইগুলি কম্পিউটারের ক্যাবিনেট / টাওয়ারের প্রধান অংশ / উপাদান:
Processor
Motherboard
Hard drive
Power supply
আপনি কম্পিউটার ক্যাবিনেট খোলার সময় এগুলি সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে স্পষ্ট অংশ আপনি দেখতে পাবেন ।
আপনি এই পোস্টটি পড়ছেন এর অর্থ সম্ভবত আপনি কম্পিউটারের সাথে পরিচিত। আজকাল কে পরিচিত নেই? আপনার চারপাশে দেখুন, এবং আপনি প্রায় তত্ক্ষণাত্ কোনও রূপে বা অন্য কোনও রূপে একটি কম্পিউটিং ডিভাইস পাবেন, তা সে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা কোনও ডেস্কটপ কম্পিউটার হোক । এটি সত্য যে কম্পিউটারগুলি আকারে আরও ছোট হতে চলেছে, তবে তাদের কাজকর্মে আরও স্মার্ট এবং দ্রুত। তবুও, আপনি অনেক লোককে দেখবেন তাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারগুলিতে মরিয়াভাবে ধরে থাকতে।
আপনার কাছে যদি কোনও ডেস্কটপ কম্পিউটার থাকে বা কখন থেকে থাকে, তবে আপনি যে আবশ্যক বাক্সটি (সাধারণত) মনিটরের নিকটবর্তী অঞ্চলে বসে থাকেন তার সাথে আপনি খুব পরিচিত। এটিকেই মানুষ প্রতিদিনের ভাষায় ‘টাওয়ার’, ‘ক্যাবিনেট’ বা ‘সিপিইউ’ বলে উল্লেখ করে (যা প্রযুক্তিগতভাবে ভুল)। তবে আপনি কি কখনও ক্যাবিনেট উঁকি দিয়েছেন? আপনি কি জানেন যে আপনার কম্পিউটার ক্যাবিনেটে আসলে কী রয়েছে? বেশিরভাগ লোকেরা সম্ভবত মাথা নাড়ছেন, সুতরাং কম্পিউটার ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে দ্রুত যাত্রা করি!
একটি ক্যাবিনেটের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি
প্রথমে, আপনাকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে আপনি কম্পিউটার ক্যাবিনেট খোলার আগে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করুন। এছাড়াও, কীভাবে এটি করবেন সে সম্পর্কে আপনি যদি নিশ্চিত না হন তবে এমন কারও কাছ থেকে সহায়তা চাইতে।
This is what a cabinet looks like from the inside (Image Source: miketech.weebly.com)
ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে, আপনি আশা করতে পারেন কিছু যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন আকারের তার এবং প্লাগগুলি চারদিকে কুন্ডলি করে ছড়িয়ে আছে। তবে এটি আপনাকে এমন ধারণা দেয় না যে এটি বোঝার মতো জটিল বিষয় । একটি কম্পিউটার টাওয়ার পাঁচটি প্রধান উপাদান নিয়ে গঠিত:
Processor
সিপিইউ (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) হিসাবেও চিহ্নিত, এটি ক্যাবিনেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনি এখানে আপনার কম্পিউটারে যা কিছু করেন তার প্রক্রিয়াজাতকরণ এখানেই। তবে, আপনি যখন ক্যাবিনেটি খুলবেন তখন আপনি এটিকে সরল দৃষ্টিতে দেখতে সক্ষম হবেন না কারণ প্রসেসরের উপর সাধারণত একটি ফ্যান এবং হিট-সিঙ্ক লাগানো থাকে যাতে এটি নিশ্চিত হয় যে এটি অতিরিক্ত উত্তপ্ত নয়।
ইন্টেল এবং এএমডি দুটি শীর্ষস্থানীয় প্রসেসর প্রস্তুতকারক; তারা প্রতি কয়েকমাসে বিদ্যমান প্রসেসরের নতুন রূপগুলি রোল আউট করে। পেন্টিয়াম, কোর আই 5 এবং অ্যাথলন নামগুলি কী পরিচিত? এগুলি কেবল প্রসেসরের জনপ্রিয় মডেল।
মাদারবোর্ড
এটি এমন একটি বোর্ড যা মন্ত্রিসভার অভ্যন্তরে বেশিরভাগ দৃশ্যমান স্থান দখল করে। মেইনবোর্ড, মবো, এমবি, সিস্টেম বোর্ড এবং আরও কিছু হিসাবে চিহ্নিত, এটি যে কোনও কম্পিউটারের ভিত্তি।
মাদারবোর্ড প্রসেসর, র্যাম, হার্ড ড্রাইভ এবং অন্যান্য হার্ডওয়্যার উপাদানগুলিতে শক্তি সরবরাহ করে। এটি মন্ত্রিসভাটির অভ্যন্তরে প্রতিটি তার এবং প্লাগের হোস্ট খেলবে। এটিই যেখানে বিখ্যাত র্যাম (র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি, যা প্রাথমিক স্মৃতি হিসাবে পরিচিত) পাওয়া যায়। গ্রাফিক্স কার্ড, ল্যান কার্ড ইত্যাদির মতো মাদারবোর্ডে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও রয়েছে।
এখন আপনি জানেন যে এটি কেন ‘মাদারবোর্ড’ নামে পরিচিত … এটি সবকিছুর যত্ন নেয়!
তারা যেমন প্রসেসরের সাহায্যে করে, নির্মাতারা বিভিন্ন কার্যকারিতা সামঞ্জস্য করতে মাদারবোর্ডের বিভিন্ন রূপগুলি রোল আউট করে। একটি নির্দিষ্ট প্রসেসর কেবল নির্দিষ্ট মাদারবোর্ড এবং তদ্বিপরীতগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
হার্ড ড্রাইভ
এটি কম্পিউটারের অংশ যা আপনার সমস্ত শৈশব স্মৃতি এবং বিশাল ফাইলগুলির আকারে আপনার একচেটিয়া গানের তালিকা করে। এটি সাধারণত মাদারবোর্ডের উপরে একটি স্লটে লাগানো হয়। এটি সাধারণত 2.5 “এবং 3.5” এর মধ্যে পরিমাপ করে এবং ওজনে কয়েক পাউন্ড। এখানেই সমস্ত তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং যখন প্রয়োজন হয় অ্যাক্সেস, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায়। একটি ভাইরাস আক্রমণ একটি হার্ড ড্রাইভে বিরূপ প্রভাবিত করতে পারে।
এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে লোকেদের তাদের হার্ড ড্রাইভগুলি রক্ষার জন্য একেবারে আচ্ছন্ন; এটি আপনার কম্পিউটারের জন্য একটি ব্যাংক ভল্টের মতো!
বিদ্যুৎ সরবরাহ
এসএমপিএস (স্যুইচড মোড পাওয়ার সাপ্লাই) বা পিএসইউ (পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট) হিসাবেও পরিচিত, এটি ক্যাবিনেটের অংশ যা ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে প্রতিটি উপাদানকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এটি একটি 220-230 ভি পর্যায়ক্রমে প্রবাহকে কম্পিউটার দ্বারা ব্যবহারের জন্য একটি অবিচলিত নিম্ন সরাসরি প্রবাহকে রূপান্তর করে। এটি সাধারণত ক্যাবিনেটের শীর্ষ কোণে বসে এবং অতিরিক্ত উত্তাপ প্রতিরোধের জন্য এটিতে একটি ছোট ফ্যান লাগানো থাকে।
ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে অন্যান্য অংশও রয়েছে, যেমন একটি ডিস্ক ড্রাইভ যেখানে আপনি আপনার সিডি এবং ডিভিডি, একটি সম্প্রসারণ কার্ড এবং অনেকগুলি তার স্থাপন করেছেন) তবে এই পাঁচটি উপাদানই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ যা আপনি প্রতিটি কম্পিউটার টাওয়ারের মধ্যে খুঁজে পাবেন এবং তারা সহজেই সনাক্তযোগ্য।
সতর্কতার
যদি আপনি সত্যিই দীর্ঘ সময় পরে আপনার ক্যাবিনেট খোলেন, তবে প্রথমে আপনি যা আশা করতে পারেন সেটি হ’ল প্রচুর ময়লা এবং মাকড়সার জাল (সম্ভবত)। কম্পিউটার টাওয়ারগুলি, ফ্যানের উপস্থিতির কারণে ধূলিকণা আকর্ষণ করে। যখন তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিষ্কার করা হয় না, তখন তাদের অভ্যন্তরগুলি বেশ ধূলিকণায় পরিণত হয়। বলা বাহুল্য, নিয়মিতভাবে আপনার কম্পিউটার টাওয়ারটি পরিষ্কার করা ভাল ধারণা। এছাড়াও, আপনি কীভাবে ক্যাবিনেটি খুলবেন তা সম্পর্কে নিশ্চিত না থাকলে আরও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসা করা ভাল যা আপনাকে আপনার টাওয়ারের অভ্যন্তরগুলি নিরাপদে অন্বেষণ করতে এবং পরিষ্কার করতে সহায়তা করতে পারে!
কম্পিউটার কি ও কিকর্যে কাজ করেঃ- কম্পিউটার হল ইলেক্ট্রিকে চলা একট মেসিন যেমন টিভি ফ্রিজ ফ্যান ইত্যাদি। কিন্তু পার্থক্য হল কম্পিউটার হল ইলেকট্রনিকস মেসিন আর ফ্যান ফ্রিজ হল ইলেক্ট্রিক্যাল মেসিন। ইলেক্ট্রিক্যাল মেসিন শুধু দুটা নির্দেশ জানে। একট অন আর একট অফ। অন মানে ভোল্টেজ থাক্লে চলব আর অফ মানে ভোল্টেজ জিরো থাক্লে বন্দ। আর পুরা ইলেক্ট্রিক টই ব্যবহার করব। কিন্তু কম্পিউটারে এই ভোল্টেজ থাকা বা অন অবস্থা এবং অফ বা ভোল্টেজ না থাকা বা কম থাকা অবস্থা এই দুইকে কাজে লাগাই প্রাই সব নির্দেশ বুঝতে পারান যাই। কারন সবকিছু নির্দেশ দুটি অবস্থার ওপর নির্ভর করে।যেমন ইয়েস বা নো, অন বা অফ, আমি স্কুল যাব বা যাব নাই, খাবার খাব অথবা খাব নাই ইত্যাদি। কম্পিউটার বিঞ্জানিরা এই দুই অবস্থাকে 1 ও 0 দ্বারা বঝান। আর কম্পিউটারের বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স উপকরন যেমন সেমিকন্ডাক্টর, ডায়ড, ট্রায়োড, ট্রানজিস্টার এর ক্ষেত্রে একটি ইলেকট্রন চার্জ বা আধানের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতিই এই দুই অবস্থার নির্দেশ করে। তাই কম্পিউটার চালাতে খুব বেশি ইলেকট্রিক দরকার নাই এবং কম্পিউটারের সবথেকে সরল প্রকার ক্যালকুলেটর চালাতে সাধারন ১.৫ ভোল্টের ব্যটারি ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার বা গনক যন্ত্রের প্রধান কাজ ছিল সঙ্খ্যার যোগ বিয়গ ইত্যাদি। কিন্তু এখন ছবি দেখা ভিডিও দেখা বা রোবট দিয়ে যে কোন কাজই করা সম্ভব হছে। এখন প্রশ্ন শুধু 0 ও 1 দিয়ে কিকরে এইসব সম্ভব? সঙ্খ্যার ক্ষেত্রে আমরা যে নাম্বার সিস্টেম ব্যবহার করি তা হল ডেসিম্যাল যাতে 0 1 2 3 4 5 6 7 8 9 এই সংখ্যা গুলি থাকে । আর কম্পিউটের বাইনারি নাম্বার সিস্টেম বুঝতে পারে ম্যানে 0,1 । কিন্তু এই 0 1 দিয়ে যেকন জিনিস কম্পিউটার কে বঝান যায়। যেমন ধরি সঙ্খ্যার ক্ষেত্রে আমার কাছে 2 টি একটি ইলেক্ট্রন চার্জ ধরে রাখার মতো ইলেকট্রনিক্স উপকরন আছে। চার্জ থাকলে 1 আর না থাকলে 0 । এখন দেখা যাক এই দুটি উপকরন দিয়ে আমরা কিভাবে 4 টি নির্দেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কম্পিউটার কে বঝাতে পারি।
উপ ১ । উপ ২ অবস্থা ডেসিম্যাল সংখ্যার ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ 0
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন 1
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ 2
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন 3
উপ ১ উপ ২ অবস্থা যোগ বিয়োগ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ যোগ
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন বিয়োগ
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ গুন
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন ভাগ
উপ ১ উপ ২ অবস্থা কোন ছবির রঙ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ লাল
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন নীল
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ সবুজ
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন হলুদ
উপ ১ উপ ২ অবস্থা ফাইল এর টাইপ এর ক্ষেত্রে
0 0 উপ-১ অফ।উপ-২ অফ টেক্সট
0 1 উপ-১ অফ।উপ-২ অন অডিও
1 0 উপ-১ অন।উপ-২ অফ ভিডিও
1 1 উপ-১ অন।উপ-২ অন ইমেজ
এইভাবে যদি তিনটা উপকরণ লিয়া হয় তাহলে আমরা আট টা জিনিস বা নির্দেশ বঝাতে পারব। আধুনিক কম্পিউটারে আল্ট্রা লার্জ স্কেল ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট ব্যবহৃত হয় যাতে একটি চিপে এক কোটি ট্রানজিস্টার ও অন্যান্ন উপকরন থাকতে পারে। কম্পিউটার এনকোডিং ও ডিকোডিং এর মাধ্যমে সব জিনিস মেসিন ল্যাঙ্গুয়েজ বা 0,1 এ পরিবর্তন করে ও প্রসেস করে আমাদের বুঝার মতো অউতপুট দেয়।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
কম্পিউটার ব্যবহারে কিছু সাবধানতাঃ – আপনার যদি ল্যাপটপ আছে তবে টাচপ্যাড মাউস ট ব্যবহার কোরব্যেন নাই। এইট বেশি খারাপ হয়। দাম ও ৩-৪ হাজার। এক্সটারনাল মাউস ব্যবহার করব্যেন।
ল্যাপটপ চালানর সময় ল্যাপটপের সামনের দিকট , নিচে কিছু দিয়েঁ অল্প উঠাই রাখা উচিৎ যাতে ল্যাপটপের ঠাণ্ডা রাখার ফেনের হাওয়া ভেন্টিলেটর দিয়ে পাস হতে পারে।ল্যাপটপ কে দির্ঘদিন ঠিক রাখতে নিচে বা যেখ্যানে ল্যাপটপ চালান যেন সুক্ষ ডাস্ট বা ধুলা না থাকে। নাইলে সেই গালা ফেন টান্যে লিবেক।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
কম্পিউটার থাক্যে প্রিন্টারে প্রিন্ট করা নিয়ে কিছু কথাঃ- এখনকার দিনে আর হাতে লেখা হয় না কুনু চিঠি বা কুনু ডকুমেন্ট। সব কিছু কম্পিউটারে এম এস ওয়ার্ড , এম এস এক্সেল এইসব সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারে লেখ্যে সেভ কর্যে রাখি ও প্রিন্ট নিয়ে থাকি। এই সব সফটওয়্যারে আমরা হাজার রকম অপশন পাই ও ডকুমেন্টকে যেমন খুশী যেভাবে খুব সহজেই ডিজাইন করত্যে পারি সাজাতে পারি। এখন আসি প্রিন্টআউট নিয়ে। এখন আর পুরান ইঙ্কজেট ডেস্কজেট কম্পিউটার ইউস না করাই ভালো। এইগালার কালি খুব ব্যয় বহুল লেজার প্রিন্টারের চায়ে। ব্যবহার না করল্যে কার্টিজ (প্রিন্টারের কালি) শুকাই জলদি। তার চায়ে বড় কথা এইগালা ব্যাক ডেটেড। এইগালা আর সাপোর্ট করবেক নাই নতুন অপেরাটিং সিস্টেম, ম্যানে ইন্সটলই করা জাবেক নাই। তখন পড়ে থাকবেক। যদিও লেজার প্রিন্টারের দাম এইগালার চাইতে বেশি কিন্তু একবার দাম দিয়ে লেজার প্রিন্টার কিনলে প্রতি পেজ প্রিন্টিং কস্ট অনেক কম। মোটামোটি ১২-১৫ হাজারে Epson বা HP র প্রিন্টার কিনতে পারেন। এইদামে কালার প্রিন্টারও পায়ে যাত্যে পারেন। অল্প নেটে সার্চ করে লিবেন। এইবার কম্পিউটারে কোন ডকুমেন্ট কিকর্যে প্রিন্ট করব্যেন। অফিস স্কুল কলেজের প্রিন্টারে সর্বচ্চ A4 মাপের পেজেই সাধারণত প্রিন্ট আউট লিয়া হয়। জেরক্স দোকানেও এই সাইজের পেজ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। তাই কুনু ডকুমেন্ট যদি নির্দিস্ট সাইজের পেজে প্রিন্ট না লিবার থাকে যেমন স্কুলের প্যাড তাইলে ওয়ার্ড বা এক্সেলে যেমন কর্যেই করি পেজ সাইজট কিন্তু A4 এ সেট কর্যে লিতে হবেক নাইলে প্রিন্ট করার সময় প্রিন্ট আউট যেমন চাই সেরকম হবেক নাই বা কনটেন্ট বড় হল্যে কাট্যে যাবেক, পরের পেজ দিয়া থাক্ল্যে সেগালাতে চল্যে যাবেক। ফলে পেজ নষ্ট হবেক। প্রিন্টার উন্নত হল্যে নিজেই কিছুট রিসাইজ করে কিন্তু প্রিন্টারের ওপর ভরসা কর্যে বা চাপ বাড়াই লাভ নাই। প্রিন্টারে খুব ছোট সাইজের পেপারে প্রিন্ট না করাই ভালো কাগজ ভিতরে ফাঁসে যাত্যে পারে। প্রিন্টারের কাগজ রাখার জাইগাই অনেক পেজ থাক্ল্যে সেগালা যেন একটু পরস্পর থাকে সেপারেট বা লুজ থাকে নাহলে একসঙ্গে অনেক পেজকে একটি প্রিন্টের জন্ন্যে টানবেক। বর্শাকালে ভিজা ওয়েদারে বা পেজ ড্যাম্প হোলে এই অসুবিধা বেশি হয়। প্রিন্টারে কাগজ ফাঁসলে অবশ্যয় পাওয়ার ডিসকানেক্ট কর্যে প্রিটারের কভার খুলা উচিৎ ও কাগজকে বেশি জোরে না টান্যে সাবধানে বার করা উচিৎ। ভিতরে কাগজের ছিড়া টুকরা থাক্যে গেলে আবার পেপার জ্যাম হবেক। এইজন্যে প্রিন্টারে সবসময় নতুন পরিষ্কার মসৃণ শক্ত কাগজ ইউস করা উচিৎ। প্রিন্টারে যদি এফোর পেজ না হয়ে অন্য সাইজের পেজে প্রিন্ট লিতে হয় তাইলে সেই কাস্টম সাইজের পেজের দৈর্ঘ ও প্রস্থ স্কেলে সেন্টিমিটারে মাপে লিতে হবেক। সেইটকে ইঞ্চিতে কর্যে লিতে হবেক ও পেজ সেট করতে হবেক তবেই প্রিন্ট দিতে হবেক। সবসময় প্রিন্ট দিয়ার আগে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখে লিয়া উচিৎ। ডকুমেন্টের মার্জিন খুব কম দিলে প্রিটার ঠিক প্রিন্ট দিতে নাও পারে। কারন কাগজের কিছু অংশ প্রিন্টার ধরে থাকে প্রিন্টের সময় তাই কাগজের পুরাটাতেই প্রিন্টার প্রিন্ট করত্যে পারে না। যদি কোন প্রিন্ট পেপারে নির্দিস্ট অংশ বাদ দিয়ে যেমন স্ট্যাম্প পেপারে বা স্কুলের লেটার হেডে প্রিন্ট করত্যে হয় তবে স্কেলে মাপ কর্যে সেই পরিমাণ অংশ টপ মার্জিন দিত্যে হবেক।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা এম এস ওয়ার্ড ও এম এস এক্সেল সফটওয়্যার দিয়ে কি কাজ করা হয় ঃ- কোন চিঠি বা কোন ডকুমেন্ট লেখার জন্যে এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। ওয়ার্ড-এ ডকুমেন্টে ওয়ার্ড আর্ট, ক্লিপ আর্ট, বিভিন্ন শেপ, টেবল, সিম্বল, ছবি ইত্যাদি দিয়ে ডকুমেন্টকে সাজান যায়।
এম এস এক্সেল রো-কলাম সমন্বয়ে টেবিল যাতে কোন রেকর্ড সঙ্ক্রান্ত তথ্য রাখার উপযোগী। যেমন স্কুলের স্টুডেন্টদের বিভিন্ন তথ্য বা কোন কম্পানির এমপ্লয়ীদের তথ্য। এই টেবিলের প্রতিটি সেলের রো ও কলাম নিয়ে নিজস্ব অ্যাড্রেস আছে যেমন A1, B3, C3 ইত্যাদি এবং এই এড্রেসে বা সেলে যে ভ্যালু থাকে তার সাথে অন্ন্যান্য় সেলের ভ্যালুর সাথে বিভিন্ন ফর্মুলা বা ফাংকসেন যেমন যোগ বিয়োগ গুন অ্যাপ্লাই করে অটোমেটিক ভাবে ফলাফল পাওয়া যায়। যেমন C3 সেলে যদি আমরা চাই A3 ও B3 সেলে যাই ভ্যালু থাকুক তার যোগ তাহলে আমরা SUM(A3:B3) এই ফাঙ্কসেন ইউস করবো C3 সেলে। পরবর্তি ক্ষেত্রে যদি A3 , B3 সেলে ভ্যালু চেঞ্জ হয় আটোমেটিক C3 তেও চেঞ্জ হবে। আবার কন্ডিশনাল ফাঙ্কসন যেমন C3-র ভ্যালু যদি 40%-এর ওপর হয় তবে C4 সেলে পাসমার্ক নাহলে ফেল দেখাতে C4 সেলে IF(C3>40,”Pass”,”fail”) এই ফর্মুলা ইউস করত্যে হবে। এইরম প্রচুর ইউস্ফুল ফাঙ্কসন আছে।
এক্সেলে কোন ফর্মুলা বা ডেটা নিচের সেল গালাতেও যদি একই প্রকার হই তাহলে বারবার লেখার দরকার নেই জাস্ট সেলের করনারে ক্লিক অ্যান্ড ড্র্যাগ করলেই সেই ডেটা বা ফর্মুলা কপি হয়ে যায়। তবে ডেটা নিউমেরিক যদি হয় তবে নিচের সেল গুলিতে আটো ইঙ্ক্রিমেন্ট হবে।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
আপনার কম্পিউটার টাওয়ারের বা CPU ভিতরে কী রয়েছে?
এইগুলি কম্পিউটারের ক্যাবিনেট / টাওয়ারের প্রধান অংশ / উপাদান:
Processor
Motherboard
Hard drive
Power supply
আপনি কম্পিউটার ক্যাবিনেট খোলার সময় এগুলি সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে স্পষ্ট অংশ আপনি দেখতে পাবেন ।
আপনি এই পোস্টটি পড়ছেন এর অর্থ সম্ভবত আপনি কম্পিউটারের সাথে পরিচিত। আজকাল কে পরিচিত নেই? আপনার চারপাশে দেখুন, এবং আপনি প্রায় তত্ক্ষণাত্ কোনও রূপে বা অন্য কোনও রূপে একটি কম্পিউটিং ডিভাইস পাবেন, তা সে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা কোনও ডেস্কটপ কম্পিউটার হোক । এটি সত্য যে কম্পিউটারগুলি আকারে আরও ছোট হতে চলেছে, তবে তাদের কাজকর্মে আরও স্মার্ট এবং দ্রুত। তবুও, আপনি অনেক লোককে দেখবেন তাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারগুলিতে মরিয়াভাবে ধরে থাকতে।
আপনার কাছে যদি কোনও ডেস্কটপ কম্পিউটার থাকে বা কখন থেকে থাকে, তবে আপনি যে আবশ্যক বাক্সটি (সাধারণত) মনিটরের নিকটবর্তী অঞ্চলে বসে থাকেন তার সাথে আপনি খুব পরিচিত। এটিকেই মানুষ প্রতিদিনের ভাষায় ‘টাওয়ার’, ‘ক্যাবিনেট’ বা ‘সিপিইউ’ বলে উল্লেখ করে (যা প্রযুক্তিগতভাবে ভুল)। তবে আপনি কি কখনও ক্যাবিনেট উঁকি দিয়েছেন? আপনি কি জানেন যে আপনার কম্পিউটার ক্যাবিনেটে আসলে কী রয়েছে? বেশিরভাগ লোকেরা সম্ভবত মাথা নাড়ছেন, সুতরাং কম্পিউটার ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে দ্রুত যাত্রা করি!
একটি ক্যাবিনেটের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি
প্রথমে, আপনাকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে আপনি কম্পিউটার ক্যাবিনেট খোলার আগে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করুন। এছাড়াও, কীভাবে এটি করবেন সে সম্পর্কে আপনি যদি নিশ্চিত না হন তবে এমন কারও কাছ থেকে সহায়তা চাইতে।
This is what a cabinet looks like from the inside (Image Source: miketech.weebly.com)
ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে, আপনি আশা করতে পারেন কিছু যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন আকারের তার এবং প্লাগগুলি চারদিকে কুন্ডলি করে ছড়িয়ে আছে। তবে এটি আপনাকে এমন ধারণা দেয় না যে এটি বোঝার মতো জটিল বিষয় । একটি কম্পিউটার টাওয়ার পাঁচটি প্রধান উপাদান নিয়ে গঠিত:
Processor
সিপিইউ (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) হিসাবেও চিহ্নিত, এটি ক্যাবিনেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনি এখানে আপনার কম্পিউটারে যা কিছু করেন তার প্রক্রিয়াজাতকরণ এখানেই। তবে, আপনি যখন ক্যাবিনেটি খুলবেন তখন আপনি এটিকে সরল দৃষ্টিতে দেখতে সক্ষম হবেন না কারণ প্রসেসরের উপর সাধারণত একটি ফ্যান এবং হিট-সিঙ্ক লাগানো থাকে যাতে এটি নিশ্চিত হয় যে এটি অতিরিক্ত উত্তপ্ত নয়।
ইন্টেল এবং এএমডি দুটি শীর্ষস্থানীয় প্রসেসর প্রস্তুতকারক; তারা প্রতি কয়েকমাসে বিদ্যমান প্রসেসরের নতুন রূপগুলি রোল আউট করে। পেন্টিয়াম, কোর আই 5 এবং অ্যাথলন নামগুলি কী পরিচিত? এগুলি কেবল প্রসেসরের জনপ্রিয় মডেল।
মাদারবোর্ড
এটি এমন একটি বোর্ড যা মন্ত্রিসভার অভ্যন্তরে বেশিরভাগ দৃশ্যমান স্থান দখল করে। মেইনবোর্ড, মবো, এমবি, সিস্টেম বোর্ড এবং আরও কিছু হিসাবে চিহ্নিত, এটি যে কোনও কম্পিউটারের ভিত্তি।
মাদারবোর্ড প্রসেসর, র্যাম, হার্ড ড্রাইভ এবং অন্যান্য হার্ডওয়্যার উপাদানগুলিতে শক্তি সরবরাহ করে। এটি মন্ত্রিসভাটির অভ্যন্তরে প্রতিটি তার এবং প্লাগের হোস্ট খেলবে। এটিই যেখানে বিখ্যাত র্যাম (র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি, যা প্রাথমিক স্মৃতি হিসাবে পরিচিত) পাওয়া যায়। গ্রাফিক্স কার্ড, ল্যান কার্ড ইত্যাদির মতো মাদারবোর্ডে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও রয়েছে।
এখন আপনি জানেন যে এটি কেন ‘মাদারবোর্ড’ নামে পরিচিত … এটি সবকিছুর যত্ন নেয়!
তারা যেমন প্রসেসরের সাহায্যে করে, নির্মাতারা বিভিন্ন কার্যকারিতা সামঞ্জস্য করতে মাদারবোর্ডের বিভিন্ন রূপগুলি রোল আউট করে। একটি নির্দিষ্ট প্রসেসর কেবল নির্দিষ্ট মাদারবোর্ড এবং তদ্বিপরীতগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
হার্ড ড্রাইভ
এটি কম্পিউটারের অংশ যা আপনার সমস্ত শৈশব স্মৃতি এবং বিশাল ফাইলগুলির আকারে আপনার একচেটিয়া গানের তালিকা করে। এটি সাধারণত মাদারবোর্ডের উপরে একটি স্লটে লাগানো হয়। এটি সাধারণত 2.5 “এবং 3.5” এর মধ্যে পরিমাপ করে এবং ওজনে কয়েক পাউন্ড। এখানেই সমস্ত তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং যখন প্রয়োজন হয় অ্যাক্সেস, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায়। একটি ভাইরাস আক্রমণ একটি হার্ড ড্রাইভে বিরূপ প্রভাবিত করতে পারে।
এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে লোকেদের তাদের হার্ড ড্রাইভগুলি রক্ষার জন্য একেবারে আচ্ছন্ন; এটি আপনার কম্পিউটারের জন্য একটি ব্যাংক ভল্টের মতো!
বিদ্যুৎ সরবরাহ
এসএমপিএস (স্যুইচড মোড পাওয়ার সাপ্লাই) বা পিএসইউ (পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট) হিসাবেও পরিচিত, এটি ক্যাবিনেটের অংশ যা ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে প্রতিটি উপাদানকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এটি একটি 220-230 ভি পর্যায়ক্রমে প্রবাহকে কম্পিউটার দ্বারা ব্যবহারের জন্য একটি অবিচলিত নিম্ন সরাসরি প্রবাহকে রূপান্তর করে। এটি সাধারণত ক্যাবিনেটের শীর্ষ কোণে বসে এবং অতিরিক্ত উত্তাপ প্রতিরোধের জন্য এটিতে একটি ছোট ফ্যান লাগানো থাকে।
ক্যাবিনেটের অভ্যন্তরে অন্যান্য অংশও রয়েছে, যেমন একটি ডিস্ক ড্রাইভ যেখানে আপনি আপনার সিডি এবং ডিভিডি, একটি সম্প্রসারণ কার্ড এবং অনেকগুলি তার স্থাপন করেছেন) তবে এই পাঁচটি উপাদানই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ যা আপনি প্রতিটি কম্পিউটার টাওয়ারের মধ্যে খুঁজে পাবেন এবং তারা সহজেই সনাক্তযোগ্য।
সতর্কতার
যদি আপনি সত্যিই দীর্ঘ সময় পরে আপনার ক্যাবিনেট খোলেন, তবে প্রথমে আপনি যা আশা করতে পারেন সেটি হ’ল প্রচুর ময়লা এবং মাকড়সার জাল (সম্ভবত)। কম্পিউটার টাওয়ারগুলি, ফ্যানের উপস্থিতির কারণে ধূলিকণা আকর্ষণ করে। যখন তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিষ্কার করা হয় না, তখন তাদের অভ্যন্তরগুলি বেশ ধূলিকণায় পরিণত হয়। বলা বাহুল্য, নিয়মিতভাবে আপনার কম্পিউটার টাওয়ারটি পরিষ্কার করা ভাল ধারণা। এছাড়াও, আপনি কীভাবে ক্যাবিনেটি খুলবেন তা সম্পর্কে নিশ্চিত না থাকলে আরও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসা করা ভাল যা আপনাকে আপনার টাওয়ারের অভ্যন্তরগুলি নিরাপদে অন্বেষণ করতে এবং পরিষ্কার করতে সহায়তা করতে পারে!