2 thoughts on “প্রাথমিক চিকিৎসা, ওষুধপত্রের ব্যবহার নিয়ে মতামত ……।”
বাচ্চাদের মশার কামড় বা পোকার কামড় বা ডাস্ট জনীত কারনে বা ঘাম থেকে ত্বকে এলার্জি হোলে ত্বক ছোট ছোট ঘামাছির মতো ফুলে যায়, লাল হয়ে যায়, চুলকায় ও বেশি নখ লাগলে রক্ত বের হয় ও ত্বক থেকে ছাল ছেড়ে যায়। এইট ওষুধ না লাগালে বাড়তে থাকে। এর জন্যে অনেক ক্রিম দোকানে আছে। বিভিন্ন ডাক্তার বিভিন্ন ক্রিম প্রেস্ক্রাইব করেন। Magnaderm বলে একটি ক্রিম আমি ইউস কর্যে ভালো ফল পায়। তিন দিনের মধ্যেই স্কিন নরম্যাল হয়। এইটর একটি প্রলেপ পরিষ্কার হাতে ও ইনফেক্টেড স্থান পরিষ্কার কর্যে রাতে সুবার আগে দিয়ে দিতে হবেক ও অন্তত পনের মিনিট রাখতে হবেক । তবে সব ক্রিম সবার সুট করে না। প্রথম দিন ইউস কর্যে যদি কুনু অসুবিধা না হয় তবে কন্টিনিউ করুন।
সর্দি থাক্যে রিলিফ পাওয়ার ঘরোয়া উপাই ঃ যদি আপনার বা ৩ বছ্বরের ওপর বাচ্চার সবে সর্দিতে নাক দিয়ে অনবরত জলের মতো সর্দি বার হছে তবে তা থাক্যে রিলিফ পাত্যে শৈরসার তেলে ৫-৬ টা রসুন দিয়ে গরম করত্যে হবেক। রসুনের খোসা যেন ছাড়ান থাকে এবং রসুন গালা থেঁৎলে দিতে হবেক যেন রসুনের রস তেলের সাথে মেশে। এক্ষেত্রে পিতলের বাটিতে তেল গরম করল্যে সুবিধা হবেক। রসুন-তেল গরম করার সময় যেন রসুন খুব ভাজা না হয়ে যায় রসুন হাল্কা বাদামি হলেই গরম করা বন্ধ করত্যে হবেক। গরম রসুন তেল কিন্তু হাতে লিবার মতো ঠাণ্ডা হলেই তা আঙ্গুলে কর্যে একটু একটু কর্যে হাতের তালুতে নিয়ে তল পায়ে অনবরত ঘোষতে হবেক যেন ঘসার ফলে যেন তলপায়ে ও হাতের তালুতে অনেক তাপ হয়।পাখা যেন বন্ধ থাকে। শরীর থাক্যে ঘাম তৈরি হয় (নিজে নিজে নেওয়ার ক্ষেত্রে)। এভাবে যতক্ষন হাতের করতল ও তলপায় ঘসবেন তত জলদি রিলিফ পাবেন। এটা শুতে যাওয়ার আগে করলে ভালো হয় কারন তেল লিবার পর পায়ে জল বা ঠাণ্ডা যেন না লাগে। পায়ে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমালে ভালো হয়। এটা আপনার তরল সর্দিকে মোটা করে ফলে নাখ থাকে সর্দি ঝরার অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সর্দি যদি গলাই হয় তবে গলা খুস্খুস করে কাশির সৃষ্টি হয়। সেই ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি উপযোগী। অনেকে রসুনের বদলে কলাই তেল নেয়ে থাকেন। তবে সর্দি একদিনে হয় না। দির্ঘদিন ঠাণ্ডা লাগ্যে হয়। তাই ঠাণ্ডা লাগার হাত থাক্যে বঁআচতে কিছু নিয়ম মানা উচিৎ। যেমন থান্ডা-গরম না হয়। হটাৎ এসি থাক্যে রোদে বার হওয়া বা রোদ গরম থাক্যে আসেই ঠাণ্ডা জল খাওয়া বা চান করে লিয়া। ভোরের দিকে ওয়েদার ঠাণ্ডা হয় তাই ফ্যানের স্পীড কম কর্যে দিয়া। যাদের শিতকালে ঠাণ্ডা লাগার প্রবনতা থাকে তারা খুব শীতে রাত্যে যেন সুয়েটার পরেই ঘুমান।
বাচ্চাদের মশার কামড় বা পোকার কামড় বা ডাস্ট জনীত কারনে বা ঘাম থেকে ত্বকে এলার্জি হোলে ত্বক ছোট ছোট ঘামাছির মতো ফুলে যায়, লাল হয়ে যায়, চুলকায় ও বেশি নখ লাগলে রক্ত বের হয় ও ত্বক থেকে ছাল ছেড়ে যায়। এইট ওষুধ না লাগালে বাড়তে থাকে। এর জন্যে অনেক ক্রিম দোকানে আছে। বিভিন্ন ডাক্তার বিভিন্ন ক্রিম প্রেস্ক্রাইব করেন। Magnaderm বলে একটি ক্রিম আমি ইউস কর্যে ভালো ফল পায়। তিন দিনের মধ্যেই স্কিন নরম্যাল হয়। এইটর একটি প্রলেপ পরিষ্কার হাতে ও ইনফেক্টেড স্থান পরিষ্কার কর্যে রাতে সুবার আগে দিয়ে দিতে হবেক ও অন্তত পনের মিনিট রাখতে হবেক । তবে সব ক্রিম সবার সুট করে না। প্রথম দিন ইউস কর্যে যদি কুনু অসুবিধা না হয় তবে কন্টিনিউ করুন।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন
সর্দি থাক্যে রিলিফ পাওয়ার ঘরোয়া উপাই ঃ যদি আপনার বা ৩ বছ্বরের ওপর বাচ্চার সবে সর্দিতে নাক দিয়ে অনবরত জলের মতো সর্দি বার হছে তবে তা থাক্যে রিলিফ পাত্যে শৈরসার তেলে ৫-৬ টা রসুন দিয়ে গরম করত্যে হবেক। রসুনের খোসা যেন ছাড়ান থাকে এবং রসুন গালা থেঁৎলে দিতে হবেক যেন রসুনের রস তেলের সাথে মেশে। এক্ষেত্রে পিতলের বাটিতে তেল গরম করল্যে সুবিধা হবেক। রসুন-তেল গরম করার সময় যেন রসুন খুব ভাজা না হয়ে যায় রসুন হাল্কা বাদামি হলেই গরম করা বন্ধ করত্যে হবেক। গরম রসুন তেল কিন্তু হাতে লিবার মতো ঠাণ্ডা হলেই তা আঙ্গুলে কর্যে একটু একটু কর্যে হাতের তালুতে নিয়ে তল পায়ে অনবরত ঘোষতে হবেক যেন ঘসার ফলে যেন তলপায়ে ও হাতের তালুতে অনেক তাপ হয়।পাখা যেন বন্ধ থাকে। শরীর থাক্যে ঘাম তৈরি হয় (নিজে নিজে নেওয়ার ক্ষেত্রে)। এভাবে যতক্ষন হাতের করতল ও তলপায় ঘসবেন তত জলদি রিলিফ পাবেন। এটা শুতে যাওয়ার আগে করলে ভালো হয় কারন তেল লিবার পর পায়ে জল বা ঠাণ্ডা যেন না লাগে। পায়ে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমালে ভালো হয়। এটা আপনার তরল সর্দিকে মোটা করে ফলে নাখ থাকে সর্দি ঝরার অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সর্দি যদি গলাই হয় তবে গলা খুস্খুস করে কাশির সৃষ্টি হয়। সেই ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি উপযোগী। অনেকে রসুনের বদলে কলাই তেল নেয়ে থাকেন। তবে সর্দি একদিনে হয় না। দির্ঘদিন ঠাণ্ডা লাগ্যে হয়। তাই ঠাণ্ডা লাগার হাত থাক্যে বঁআচতে কিছু নিয়ম মানা উচিৎ। যেমন থান্ডা-গরম না হয়। হটাৎ এসি থাক্যে রোদে বার হওয়া বা রোদ গরম থাক্যে আসেই ঠাণ্ডা জল খাওয়া বা চান করে লিয়া। ভোরের দিকে ওয়েদার ঠাণ্ডা হয় তাই ফ্যানের স্পীড কম কর্যে দিয়া। যাদের শিতকালে ঠাণ্ডা লাগার প্রবনতা থাকে তারা খুব শীতে রাত্যে যেন সুয়েটার পরেই ঘুমান।
ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন