একটি লোকের একটি খুব বড় বাগান ছিল। সেইখানে সে বিভিন্ন রকমের ফলগাছ, ফুলগাছ, শাকসবজি যত্ন করে লাগাইছিল। তার বাগান নিয়ে খুব অহংকার ছিল। একদিন একটি গরু ভুল করে তার বাগানে ঢুকে পড়ে ও গাছের পাতা খেতে থাকে। তা দেখে লকট ভীষণ রেগে যাই ও গরুটিকে লাঠি নিয়ে তাড়া করে। গরুটর পালাবার রাস্তা বন্ধ করে লকট গরুর মাথাই লাঠি জোরে জোরে মারতে থাকে। গরুট মারা যায়ে মাটিতে পড়ে যাই। লকটর গরুট মারার পর মাথাই আসে গোহত্যা হল ব্রহ্মহত্যার মত মহাপাপ। তখন লোকট কিছু চিন্তা করে বলল্য যে এইটতে তার কুনু দোষ নাই কারন যা কিছু করেছে ভগবানই করেছে। সে ত শুধু লাঠিট ধরে ছিল। ভগবান গরুটর মৃত্যু তার হাতেই লেখেছিল। এই বলে সে তার নিজের সব দোষ ভগাবানের উপর চাপাই দিল। ভগবান সেটা শুনে একদিন লোকটার কাছে দেশের রাজার এক মন্ত্রী হয়ে তার কাছে গেল এবং তাকে জানাল যে দেশের রাজা যার সবথেকে ভাল বাগান তাকে পুরষ্কার দিতে চান। ভগাবান সেইখানে বাগানের খুব প্রসংসা করলেন। তারপর বললেন কে এই বাগান কে তৈরি করেছে? ভগবানের সাহায্য ছাড়া এটা সম্ভব নই। তখন লকটা খুব গর্বের সাথে উত্তর দেয় যে সে নিজের হাতে এই বাগান তৈরি করেছে এবং এতে ভগবানের কুনু ভুমিকা নাই। তখন ভগাবান বললেন খুব ভাল কথা। তাহলে কিছুদিন আগে গরু মেরে তুমি যে ব্রমহহত্যা পাপ করেছিলে তা তুমি নিজের হাতেই করেছিলে।আর তাতে ভগবান দায়ী নয়। এই বলে ভগাবান অদৃশ্য হলেন। লোকট তার ভুল বুজতে পারল ও অনুশোচনা করতে থাকল।
পিপড়ের বুদ্ধি। একবার একজন ব্যক্তির আঠার বোতলে একটি বড় আরশোলা পড়ে যায়। তখন সেই লোকটা আঠা সমেত আরশোলা উঠানের মেঝেতে ঢেলে দিলেন। কিছুক্ষণ পর লোকটা লক্ষ্য কৈরল যে আঠার চারপাশে কিছু পিপড়া জমা হৈয়ে গেইছে আর আরশোলার কাছে যাওয়ার চেস্টা করছে। কিন্তু পিঁপড়ে গালার পা আঠাতে আটকে যাছে আর তারা আঠাতে হাবুডুবু খাছে। তা দেখে লোকট বলল পিঁপড়ে গালার আরশোলা ট খাঁয়ে আর কাজ নাই আর আরশোলা ট সেইখ্যানেই রাখ্যে নিজের কাজের জন্ন্যে ঘর থাক্যে বার হয়ে গেল। কয়েক ঘন্টা পর লোকট ঘরে ফিরল আর অবাক হয়ে দেখল অনেক পিঁপড়া জড় হয়ে গেইছে আর একে একে মুখে করে মাটি পাথর পাতা আন্যে আঠার উপর ফ্যেলছে আঠার উপর একটি আরশোলা পর্যন্ত একটি সেতু বানাছে। আর কিছুক্ষন পর দেখল পিঁপড়া গালা আরশোলার কাছে পৌঁছে আরশোলার দেহ ছিন্ন ভিন্ন করে ছোট ছোট দেহাংশ নিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে দলে দলে মহানন্দে ঘরের দিকে যাছে।
একটি লোকের একটি খুব বড় বাগান ছিল। সেইখানে সে বিভিন্ন রকমের ফলগাছ, ফুলগাছ, শাকসবজি যত্ন করে লাগাইছিল। তার বাগান নিয়ে খুব অহংকার ছিল। একদিন একটি গরু ভুল করে তার বাগানে ঢুকে পড়ে ও গাছের পাতা খেতে থাকে। তা দেখে লকট ভীষণ রেগে যাই ও গরুটিকে লাঠি নিয়ে তাড়া করে। গরুটর পালাবার রাস্তা বন্ধ করে লকট গরুর মাথাই লাঠি জোরে জোরে মারতে থাকে। গরুট মারা যায়ে মাটিতে পড়ে যাই। লকটর গরুট মারার পর মাথাই আসে গোহত্যা হল ব্রহ্মহত্যার মত মহাপাপ। তখন লোকট কিছু চিন্তা করে বলল্য যে এইটতে তার কুনু দোষ নাই কারন যা কিছু করেছে ভগবানই করেছে। সে ত শুধু লাঠিট ধরে ছিল। ভগবান গরুটর মৃত্যু তার হাতেই লেখেছিল। এই বলে সে তার নিজের সব দোষ ভগাবানের উপর চাপাই দিল। ভগবান সেটা শুনে একদিন লোকটার কাছে দেশের রাজার এক মন্ত্রী হয়ে তার কাছে গেল এবং তাকে জানাল যে দেশের রাজা যার সবথেকে ভাল বাগান তাকে পুরষ্কার দিতে চান। ভগাবান সেইখানে বাগানের খুব প্রসংসা করলেন। তারপর বললেন কে এই বাগান কে তৈরি করেছে? ভগবানের সাহায্য ছাড়া এটা সম্ভব নই। তখন লকটা খুব গর্বের সাথে উত্তর দেয় যে সে নিজের হাতে এই বাগান তৈরি করেছে এবং এতে ভগবানের কুনু ভুমিকা নাই। তখন ভগাবান বললেন খুব ভাল কথা। তাহলে কিছুদিন আগে গরু মেরে তুমি যে ব্রমহহত্যা পাপ করেছিলে তা তুমি নিজের হাতেই করেছিলে।আর তাতে ভগবান দায়ী নয়। এই বলে ভগাবান অদৃশ্য হলেন। লোকট তার ভুল বুজতে পারল ও অনুশোচনা করতে থাকল।
পিপড়ের বুদ্ধি। একবার একজন ব্যক্তির আঠার বোতলে একটি বড় আরশোলা পড়ে যায়। তখন সেই লোকটা আঠা সমেত আরশোলা উঠানের মেঝেতে ঢেলে দিলেন। কিছুক্ষণ পর লোকটা লক্ষ্য কৈরল যে আঠার চারপাশে কিছু পিপড়া জমা হৈয়ে গেইছে আর আরশোলার কাছে যাওয়ার চেস্টা করছে। কিন্তু পিঁপড়ে গালার পা আঠাতে আটকে যাছে আর তারা আঠাতে হাবুডুবু খাছে। তা দেখে লোকট বলল পিঁপড়ে গালার আরশোলা ট খাঁয়ে আর কাজ নাই আর আরশোলা ট সেইখ্যানেই রাখ্যে নিজের কাজের জন্ন্যে ঘর থাক্যে বার হয়ে গেল। কয়েক ঘন্টা পর লোকট ঘরে ফিরল আর অবাক হয়ে দেখল অনেক পিঁপড়া জড় হয়ে গেইছে আর একে একে মুখে করে মাটি পাথর পাতা আন্যে আঠার উপর ফ্যেলছে আঠার উপর একটি আরশোলা পর্যন্ত একটি সেতু বানাছে। আর কিছুক্ষন পর দেখল পিঁপড়া গালা আরশোলার কাছে পৌঁছে আরশোলার দেহ ছিন্ন ভিন্ন করে ছোট ছোট দেহাংশ নিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে দলে দলে মহানন্দে ঘরের দিকে যাছে।