One thought on “West Bengal Higher Secondary Exam 2020 preparation, suggestion, Syllabus , Sample Questions , MCQ Common ……Click করুন”

  1. প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা সকলের জানা উচিৎ এই উচ্চ মাধ্যমিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । এই প্রতিযোগিতার বাজারে ভালো রেজাল্টের ওপর পরবর্তী শিক্ষা নির্ভর করছে। তার জন্য আন্তরিকভাবে পড়াশুনা করে যেতে হবে। পরিশ্রম হলেও সফলতার কোন শর্টকাট বিকল্প নেই। কৃষক যেমন সারাবছর জমির ও ফসলের পরিচর্যা করে ভালো ফলনের জন্য সেইরকম নিজেকে প্রস্তুত করতে নিতে হবে পরীক্ষা পর্যন্ত আর রেজাল্ট হোল সেই ফসল।

    পরিক্ষায় ২০/ ২৪ নাম্বার এর মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন থাকে। তাই এই ওয়েবসাইটে অনলাইন MCQ টেস্ট এর একটা পেজ করা হোল যাতে ছাত্র-ছাত্রী রা বিভিন্ন বিষয়ে প্র্যাকটিস করে উপকৃত হয়। http://mypapers.in/exam/index.php

    প্রস্তুতির বিভিন্ন টিপস, সাজেশন ইত্যাদি পরে দেওয়া হবে।

    কোনও প্রস্ন, উপদেস, বলার বিষয় থাকলে Add new comment -এ দিতে পারেন।

    দর্শনঃক্লাস টুয়েলভ এ দর্শন বিষয়ের ১২-টি চ্যাপটারের মধ্যে ১০-টি হতে ১ নাম্বার করে মোট ২৪ নম্বরের মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন আসে।

    বাংলা ঃ মাল্টিপল চয়েস ও শর্ট আন্সার টাইপের কোশ্চেন এর জন্য টেক্সট বই খুব ভালো করে প্রতি লাইন বুঝে পড়তে হবে ও মনে রাখার চেষ্টা করবে।

    এবার কোন লাইন থেকে কি প্রশ্ন আসতে পারে তা সহায়িকার সাহায্য নিতে হবে।

    প্রত্যহ ভাগ করে নিতে হবে পদ্য বা গদ্য বা ব্যকরন বা রচনা ইত্যাদি।

    পরীক্ষাতে নির্দেশ থাকে উত্তর টু দি পয়েন্ট হতে হবে। তাই বড় কোশ্চেন এর উত্তর লেখার সময় বেশি লিখে সময় অপচয় করা উচিৎ নয়।

    আরও নির্দেশ থাকে পরিচ্ছন্ন হাত লেখা ও বর্নাশুদ্ধির।সময় সীমিত। তাই উচিত খাতাতে মুখস্ত লেখার অভ্যাস। আর মুখস্ত করার জন্য উপায় হোল রোজ সহায়িকা পড়া ।

    ইংরেজি ঃ সিলেবাসে চারটি পদ্য ও চারটি গদ্য একটি নাটক আছে।চারটি গদ্যর প্রতিটি থেকে চারটি MCQ আসে 1 নাম্বার করে (4*1=4) মোট 4 নাম্বার।

    একইরকম শর্ট আন্সার টাইপ চারটি প্রশ্ন থাকবে 1 নাম্বার করে মোট 4 নাম্বার।

    (1+5) বা (3+3) বা (2+4) বা (2+2+2) বা (1+1+4) এই নাম্বার বিভাজনে 6 নাম্বার-এর চারটি পদ্য থেকে চারটি প্রশ্ন আসে যার মধ্যে দুটির আন্সার করতে হবে অর্থাৎ মোট 12 নাম্বার।এভাবে পদ্য থেকে মোট 20 নাম্বার এর প্রশ্ন করতে হবে।

    ড্রামা থেকে চারটি MCQ ও একটি 6 মোট 10 নাম্বার থাকবে।

    চারটি পদ্য থেকে একইরকম ভাবে মোট 20 নাম্বার-এর প্রশ্ন আসবে।

    এছাড়া এক্সামে গ্রামার (দশ নাম্বার), রাইটিং (দশ নাম্বার) ও আনসিন (দশ নাম্বার)

    Writing Skill – এ থাকে দশ নাম্বার। Report writing / letter writing / Precis – এর যেকোনো একটা। যার যেটা সহজ লাগে সেটাই নিয়ে প্রথম থেকেই অনুশীলন করতে হবে।

    রিপোর্ট লেখা অপেক্ষাকৃত সহজ। ২ নাম্বার থাকে হেডিং, টাইম, ডেট, প্লেস এর জন্য আর আট নাম্বার থাকে মূল বিষয় লেখার জন্য । এটা হোল সব রিপোর্ট এর কমন ফর্মেট তাই ২ নাম্বার নিশ্চিত হেডিং যেটা কোশ্চেন এর থেকেই পাওয়া যাবে , ডেট ও টাইম লিখে দিলেই।

    রিপোর্ট হোলো কোনো ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রতিবেদন বা বর্ননা। তাই আমদের দৈনন্দিন ঘটে যাওয়া গুরুত্বপুর্ন ঘটনাগুলির বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে। নিউজ পেপারের রিপোর্ট গুলিতে চোখ রাখতে হবে। নিজের ভাষায় ছোট ছোট সেন্টেন্স দিয়ে রিপোর্ট লেখার অভ্যাস করতে হবে। যেহতু রিপোর্ট আগে ঘটে যাওয়া ঘটনা তাই টেন্স নিয়ে ভালো ধারনা থাকতে হবে।

    কিন্তু ভবিষ্যৎ জীবনে লেটার লেখার প্রয়োজন হয়। এটারও একটা কমন ফর্মেট আছে। পরীক্ষাতে নিউজ পেপার এডিটরকে কোন বিষয়ের অভাব-অভিযগ বা তথ্য দিয়ে লেটার আসতে পারে। যেমন পানীয় জলের সমস্যা ও সমাধান বিষয়ে, তোমার এলাকায় যত্রতত্র আবর্জনা ও অনিয়ামিত সাফাই , খারাপ রাস্তা ও অনিয়ন্ত্রিত যানবাহন চালানো, অত্যধিক প্লাস্টিক ব্যবহার এর কুফল, উচ্চস্বরে লাউড স্পীকার ও মাইক্রোফোনের ব্যবহার ও শব্দদুশনের ক্ষতিকর দিক, সাইবার ক্রাইম, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, গ্লোবাল ওয়ার্মিং ………… ইত্যাদি।

    লেটার হেড মাস্টার বা কোন আধিকারিক বা বন্ধু বা পরিবারের কোন সদস্য কেও লিখতে হলে কাকে কিভাবে সম্বোধন করতে হবে তা জেনে রাখা দরকার। লেটার লেখার কিছু নিয়ম আছে যেটাতে কিছু নাম্বার থাকে। কোথায় কমা লাগবে, নতুন প্যারাতে লিখতে হবে, কোথায় ডেট লিখবে, কোথায় অ্যাড্রেস লিখবে তা মনে রাখতে হবে।

    রিপোর্ট এর মতো লেটার-এও বিষয় সম্মন্ধে বাস্তব ধারণা রাখতে হবে। তা বই থেকেও পাওয়া যাবে। তাই নিয়মিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রাইটিং এর বই থেকে পড়তে হবে। প্রতি বাক্যের অর্থ বুঝে পড়লে ও হুবহু না লিখতে পারলেও নিজে লেখার অভ্যাস করলে রাইটিং এ কোন অসুবিধা হবে না তা পরীক্ষায় যেমনই বিষয় আসুক। কারন রাইটিং এ একটা বিষয় এর সাথে অন্য বিষয়ের অনেক ভাষাগত মিল থাকে। শুধু বিষয়বস্তু আলাদা। তাই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রত্যহ পড়া উচিৎ।

    মডার্ন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনঃ সিলেবাসে একটা অতি গুরুত্বপুর্ন অংশ হোল Networking- এর HTML।

    HTML হোল ওয়েব পেজ ডিজাইন এর ল্যাঙ্গুয়েজ। আমরা ইন্টারনেট হতে বিভিন্ন ইনফরমেশন পেয়ে থাকি বিভিন্ন প্রকার ওয়েব সাইট সারফিং করে। এই ওয়েব সাইটগুলো সাধারণত একাধিক পেজ এর সমন্বয়ে হয় ও বিভিন্ন তথ্য নির্দিস্ট পেজে থাকে। যেমন হোম পেজ, কন্টাক্ট আস পেজ, অ্যাবাউট আস ইত্যাদি।পেজগুলতে অন্যান্ন পেজের হাইপার লিঙ্ক দেওয়া থাকে যাতে সেখানে ক্লিক করে ওই সব পেজে যাওয়া যায়। আর এই ওয়েব পেজগুলো কেমন দেখতে হবে , পেজ গুলোতে কোথায় কি থাকবে ছবি, টেক্সট,টেবল, লিস্ট, ভিডিও ইত্যাদি তা HTML দিয়ে করা হয়। ওয়েব সাইট যে প্রকারের হোক না কেন HTML থাকবেই। একটা ওয়েব সাইটের সার্থকতা অনেকটাই নির্ভর করে ডিজাইনের ওপর।

    প্রতিদিন নিত্যনতুন বিভিন্ন ওয়েব সাইট তৈরি হচ্ছে ও ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছে। অনেক মানুষ ওয়েব ডিজাইন পেশার সাথে যুক্ত। ওয়েব ডিজাইনার হতে প্রথম ধাপ হোল HTML। তাই ভবিষ্যতেও এটা কাজে লাগতে পারে।ওয়েব পেজ সম্মন্ধে একটা ধারণা রাখা দরকার।

    ডেসক্রিপটিভ কোশ্চেন এর ভাগ ভাগ করে ৭ নাম্বার এর একটা ওয়েব পেজ ডিজাইন সংক্রান্ত প্রশ্ন থাকে।

    মাল্টিপল চয়েস প্রস্নেও অবশ্যই কমপক্ষে ২-৩ টি প্রশ্ন থাকবে HTML।

    শর্ট আন্সার টাইপ প্রশ্ন অবশ্যই ৩ টি থাকবে HTML থেকে।

    প্র্যাকটিক্যাল প্রশ্নপত্রে একটা ৫ নাম্বার এর কোশ্চেন করতে হয় HTML ওয়েব পেজ তৈরি।

    প্রোজেক্ট অয়ার্ক এর দুটি প্রজেক্ট ১০ নাম্বার এর HTML থেকেই করা যায়।

    তাই HTML অতি গুরুত্বপুর্ন চ্যাপ্টার।

    প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা তোমাদের অতি সাধারন ওয়েব পেজ করা শিখতে হবে HTML দিয়ে।

    ওয়েব সাইটের হোম পেজে যাত্যে এ ক্লিক করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.